Posts

Showing posts from 2020

কাসেম সোলাইমানি কে? কেনই বা যুক্তরাষ্ট্র তাঁকে নিয়ে এত বেশি দুশ্চিন্তায় ছিল?

Image
 এ মুহূর্তে বিশ্বে সবচেয়ে আলোচিত সমরবিদ কে? এ প্রশ্নের উত্তরে বহুমত থাকবে এটাই স্বাভাবিক। তবে এর সম্ভাব্য একটা উত্তর হতে পারে সিআইএ ও মোশাদের হিটলিস্ট। সারা বিশ্বে আলোচিত এক সামরিক চরিত্র ছিলেন ৬৩ বছর বয়সী ইরানের জেনারেল কাসেম সোলাইমানি। তিনি ছিলেন দেশটির দ্বিতীয় ক্ষমতাধর ব্যক্তি। তাকে তার কাজের জন্য শুধু ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়তুল্লাহ আলি খামেনির কাছে জবাবদিহি করতে হতো। ২০১৩ সালে এক সাবেক সিআইএ অফিসার বলেছিলেন, মধ্যপ্রাচ্যে সর্বাধিক একক ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যক্তি সোলাইমানি। মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের প্রভাব বিস্তার করতে একের পর এক পদক্ষেপ নিয়েছেন তিনি। তাকে সাম্প্রতিক সময়ের বিশ্বে সবচেয়ে আলোচিত সমরবিদ মনে করা হচ্ছিল। তিনি মধ্যপ্রাচ্যসহ পুরো সামরিকজগতের বিশেষ নজরে ছিলেন। সিআইএ-মোশাদের হিটলিস্টে সোলাইমানি ছিলেন বলে বিভিন্ন খবরে জানা যায়। যুক্তরাষ্ট্রের ‘ফরেন পলেসি’ জার্নাল ২০১৯ সালে বিশ্বজুড়ে বিভিন্ন পেশার গুরুত্বপ‚র্ণ ব্যক্তিদের একটি তালিকা করে। এই তালিকার সামরিকখাতে জেনারেল সোলাইমানিকে প্রথম স্থানে রাখা হয়। মার্কিন প্রশাসন এই ইরানি জেনারেলকে একজন ‘সন্ত্রাসী’ হিসেবে বিবেচনা করে আসছিল। ...

লিওনার্দো দা ভিঞ্চির আঁকা মোনালিসার ভ্রু নেই কেন?

 মোনালিসার ভ্রু নেই কেন? একটু ভালোভাবে লক্ষ করলে দেখা যায় মোনালিসার ভ্রু নেই। তাহলে কি দ্য ভিঞ্চি মোনালিসার ভ্রু আঁকতে ভুলে গিয়েছিলেন? ভিঞ্চির মতো এত দক্ষ আঁকিয়ে এই ভুল করবেন, এটা নিশ্চয়ই এত সহজে মানা যায় না। ২০০৭ সালে মোনালিসার এই ভ্রু রহস্যের ইতি ঘটে। ফরাসি প্রকৌশলী প্যাসকোল কোটে আল্ট্রা হাই রেজুলিউশন ক্যামেরা ব্যবহার করে নানাদিক থেকে খালি চোখে দৃশ্য-অদৃশ্য ১৩ রকম আলো ব্যবহার করে ২৪০ মিলিয়ন পিক্সেলের বেশ কিছু ছবি তোলেন। এতে ছবির বিষয়ের অনেক খুঁটিনাটি ব্যাপারগুলোও বিস্তারিতভাবে জানা যায়। এখান থেকে জানা যায় ভিঞ্চির আঁকা মূল ছবিতে মোনালিসার ভ্রু ছিল। তবে সেটি খুবই সরু। তা এতটাই সরু ছিল হয় তা এত বছরে মিলিয়ে গেছে নয়তো মিউজিয়ামের কোনো এক কিউরেটর অতিরিক্ত পরিচ্ছন্ন করতে গিয়ে ভ্রুগুলোও মুছে ফেলেন! ধন্যবাদ। 😊

Besomorph & Arcando & Neoni - Army | with lyrics

Image

Songs- Myself | new version with lyrics

Image

Songs- Crown

Image

মহাকাশ চর্চা বা গবেষণা কি অর্থের অপচয়??? জেনে নিন-

Image
এই প্রশ্নটি আমি হামেশাই শুনে থাকি। অনেক ব্যক্তিই মনে করেন যে যেখানে দেশে ও পৃথিবীতে এত দারিদ্র্য, ক্ষুধা, রোগব্যাধি তখন মহাকাশ গবেষণা, মহাকাশে যান পাঠানো ইত্যাদি অর্থের অপচয়- বিলাসিতা মাত্র। এই ধারণা সম্পূর্ণ ভ্রান্ত এবং এই প্রশ্ন ওঠার একমাত্র কারণ হল মহাকাশ গবেষণার প্রয়োজনীয়তা ও প্রভাব সম্পর্কে সম্যক ধারণার অভাব। মহাকাশ গবেষণার প্রয়োজনীয়তাঃ এর সম্পর্কে লিখে শেষ করাই খুব কঠিন। আমি একটি উন্নয়নশীল দেশের (ভারত) আঙ্গিক থেকে কিছু কথা বলতে চাই (সমগ্র বিশ্বের জন্যও সেইগুলি প্রযোজ্য হবে)। ভারতের মহাকাশ গবেষণার দায়িত্ব মূলত সামলায় ভারত সরকারের ‘ডিপার্টমেন্ট অফ স্পেস’ এর অধীনে থাকা ‘Indian Space Research Organization’ অর্থাৎ ISRO (যার অধীনে প্রায় ২০ টি গবেষণাকেন্দ্র) সহ প্রায় ৫০ টি গবেষণাকেন্দ্র। ISRO-র vision হলঃ Harness space technology for national development, while pursuing space science research and planetary exploration. অর্থাৎ মহাকাশ গবেষণা ও গ্রহ অভিযানের সাথে সাথে উদ্ভূত মহাকাশ প্রযুক্তিকে জাতীয় উন্নয়নের কাজে ব্যবহার করা। এই ‘ভিশন স্টেটমেন্ট’ থেকেই বোঝা যায় ভারতের মহাকাশ গব...

Jim yosef x roy knox- sun goes down

Image

একটি দেশ প্রয়োজনের অতিরিক্ত টাকা ছাপাতে পারে না কেন?

Image
অতিরিক্ত টাকা না ছাপাতে পারার কারনঃ   খুব ভালো প্রশ্ন!! আগে যখন ছোট ছিলাম তখন ভাবতাম সরকার কেন অতিরিক্ত নোট ছাপিয়ে গরিবদের দিয়ে দেয় না তাহলেই তো সব গরিবী শেষ হয়ে যাবে কিন্তু পরে জেনেছি সেটা আদতে করা সম্ভব নয়। প্রথমে ধরুন সরকার ব্যাঙ্ক থেকে অতিরিক্ত নোট ছাপিয়ে বাজারে ছেড়ে দিলো বা সেটা গরিবদের মধ্যে বিতরণ করে দিলো। যেই মানুষের হাতে টাকা আসবে ওমনি তাদের মধ্যে নানা জিনিসপত্র কেনার ইচ্ছা হবে।সেই উপলক্ষে বাজারে নানা জিনিসপত্রের চাহিদা মারাত্মক ভাবে বৃদ্ধি ভাবে কিন্তু চাহিদা বৃদ্ধি পেলেও উৎপাদনের হার আগের মতোই রয়েছে । অর্থাৎ টাটা মোটোর্স্ যদি আগে মাসে ১০০০টা মোটর সাইকেল বানাতো পরেও ওই একই সংখ্যক মোটর সাইকেল বানাবে। যেহুতু চাহিদা বেশি তাই বাজারে মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেবে,মানে আগে মোটর সাইকেল ২৫০০০ টাকাই বিক্রি হতো এখন সেটার দাম বেড়ে ৮০০০০ বা তার বেশি হয়ে যাবে।একই সাথে বাজারে বিভিন্ন জিনিসপত্রের যোগানও কমে যাবে। এই রকম ভাবে বেশি দিন চলতে থাকলে শেষে মুদ্রাস্ফীতির হার আরো বেড়ে গ্যালপিং মুদ্রাস্ফীতি দেখা দেবে।তখন কিন্তু দেশের সরকার শত চেষ্টা করলেও দেশের অর্থনীতির উন্নতি করতে পারবে না। এখ...

এসএসসি পরিক্ষার রেজাল্ট পৌঁছে যাবে অভিভাবকদের মোবাইলে। বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন

Image
এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল সরাসরি অভিভাবকের মোবাইল নম্বরে পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে যশোর শিক্ষা বোর্ড। এ সংক্রান্ত যশোর শিক্ষা বোর্ডের ওয়েবসাইটে (৫ এপ্রিল) জরুরি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। ওই বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ৩০ এপ্রিলের মধ্যে ফলপ্রত্যাশীদের মোবাইল নম্বর জমা দেয়া দেয়ার জন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানদের নির্দেশ দেয়া হয়েছে। করোনা ভাইরাসের প্রভাবে নয়, বরং ফলাফল দ্রুততম সময়ে পৌঁছে দিতে ও ভোগান্তি কমাতে এ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক। যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর মাধব চন্দ্র রুদ্র জানান, প্রতিবছরই এপ্রিলের শেষ বা মে মাসের প্রথম সপ্তাহে এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এবছরও সে লক্ষ্য নিয়ে কাজ চলছে। তবে করোনা ভাইরাসের প্রভাবে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় পরীক্ষার্থীদের খাতা মূল্যায়ন শেষে শিক্ষকদের কাছ থেকে তা এখনও ফেরত আনা সম্ভব হয়নি। ফলে পেছাতে পারে ফলাফল প্রকাশের সময়। শিক্ষা অধিদপ্তর   তিনি জানিয়েছেন, দেশে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরলেই ফলাফল প্রকাশ করা হবে। তবে আজ এসএসসির ফলাফল মোবাইলে দেবার যে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ...

রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ। দেখুন এখান থেকে

Image
=>>সাহেরি এবং ইফতারির সময়সূচি প্রকাশঃ   আসন্ন পবিত্র মাহে রমজানের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ ইসলামিক ফাউন্ডেশন। ইসলামের ৫টি স্তম্ভের মাঝে সাওম বা রোজা পালন ৩য়। রহমত, বরকত ও নাজাতের এ মাসে নাযিল হয়েছে পরিত্র ধর্মগ্রন্থ ‘কোরআন শরীফ’। ১৪৪১ হিজরি মাসের অর্থাৎ ইংরেজি ২০২০ সালের রমজান মাসের ক্যালেন্ডার প্রকাশ করেছে ইসলামিক ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। শনিবার (৪ এপ্রিল) প্রকাশিত ওই সময়সূচি অনুযায়ী, ২৫ এপ্রিল (সম্ভাব্য) থেকে শুরু হবে রোজা। তবে প্রথম রোজার তারিখ চাঁদ দেখার ওপর নির্ভরশীল। ২০২০ সালের রমজান মাসের সেহরি ও ইফতারের সময়সূচি নিচে তুলে ধরা হলো: সাহরি এবং ইফতারির সময়সূচিঃ

সংসদ টিভিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাস শুরু ৭ এপ্রিল, রুটিন প্রকাশ। রুটিনটি দেখে নিন-

Image
সংসদ টিভিতে  প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ক্লাস শুরুঃ   শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের সময়ে প্রাথমিকের ক্লাস সংসদ টিভিতে শুরু হবে আগামী ৭ এপ্রিল থেকে । প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এর সময়সূচী প্রকাশ করা হয়েছে। আজ ৫ এপ্রিল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এর ওয়েবসাইটে এই সময়সূচী প্রকাশ করা হয়। প্রকাশিত সময়সূচী অনুযায়ী আগামী ৭ এপ্রিল থেকে প্রাথমিক এর প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণির ক্লাস “ঘরে বসে শিখি” শিরোনামে সংসদ টিভিতে শুরু হবে। সময়সূচী অনুযায়ী প্রাথমিকের ক্লাস দুপুর ২.০০ টা থেকে শুরু হবে। এই সময়সূচীতে আগামী ৭,৮ ও ৯ তারিখের ক্লাস রুটিন দেয়া হয়েছে। পরবর্তী সময়সূচী পববর্তীতে যথাসময়ে জানানো হবে বলে সময়সূচীতে বলা হয়েছে। =>> সংসদ টিভিতে ক্লাসটি দেখতে  ক্লিক করুন   সময়সূচীতে বলা হয়েছে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি টিভিতে ক্লাস গুলো শিক্ষকদের ও দেখতে হবে। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নোটিশ  প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নোটিশ  প্রকাশিত রুটিনে বলা হয়েছে, পাঠদানকারী শিক্ষক ক্লাস শেষে পাঠদানকৃত বিষয়ের উপর বাড়ির কাজ দিবেন । প্রত্যেকটি বিষয়ের জন্য শিক্ষার্থীরা আলাদা খাতায় তারিখ অনুযায়...

কোন যাদুকর তাজমহল উধাও করেছিল? কত সালে এটি ঘটে?

Image
=>> তাজমহল উধাওয়ের ঘটনাঃ     সময় তখন ৪ নভেম্বর,২০০০ সাল, পি.সি. সরকার, জুনিয়র  নামে এক বিখ্যাত ম্যাজিশিয়ান আগ্রার আস্ত তাজমহলটাকে ২ মিনিটের জন্য অদৃশ্য করে দিয়েছিলন! তাজমহল  হ্যাঁ ।শুনতে অবিশ্বাস্য মনে হলেও,এটাই সত্যি। পি.সি.সরকাররের সেরা ম্যাজিক, বড় আকারের বস্তুগুলি অদৃশ্য করা।তাজমহল অদৃশ্য করা ছাড়াও তিনি কলকাতার ৩০০ তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে ভিক্টোরিয়া মেমোরিয়ালটি অদৃশ্য করেন। এবং ১৯৯২ সালে ভারতে বর্ধমান জংশনে এক বিশাল জনসাধারণের সামনে যাত্রীদের পূর্ণ ট্রেন অদৃশ্য করেছেন। কিভাবে করেন সেটা আজ পর্যন্ত রহস্যজনকই বটে।ম্যাজিক বলে কথা,রহস্য তো থাকবেই। পি.সি. সরকার, জুনিয়র (পুরো নাম  প্রদীপ চন্দ্র সরকার) (জন্ম ৩১ জুলাই ১৯৪৬ সাল) একজন কলকাতা , পশ্চিমবঙ্গ ,  ভারতে অবস্থিত একজন ভারতীয় জাদুকর। মায়াজাল বা জাদুবিদ্যায় তিনি বিশ্বজুড়ে খ্যাতি অর্জন করেছেন। তিনি বিখ্যাত ভারতীয় জাদুকর।  পি.সি.সরকারের দ্বিতীয় পুত্র। তিনি মার্লিন পুরস্কার লাভ করেন।তার দলের নাম " ইন্দ্রজাল "।

"@" - এই চিহ্নটিকে 'অ্যাট দ্য রেট' বলা হয় কেন? এর ইতিহাস জেনে নিন-

Image
"@" - এই চিহ্নটিকে 'অ্যাট দ্য রেট' বলার কারন- এই চিহ্নের প্রথম ব্যবহার দেখতে পাওয়া যায় ১৩৪৫ সালে ‘দ্য মানাসেস ক্রনিক্লস’ নামক এক গ্রন্থে। সেখানে ‘Amen” শব্দটির A এর বদলে ব্যবহার করা হয়েছিলো @। ১৬০০ সাল নাগাদ এ চিহ্ন ব্যবহৃত হতে থাকে দক্ষিণ ইউরোপের বিভিন্ন বাণিজ্যিক নথিপত্রে। এ চিহ্ন দিয়ে তখন বোঝানো হত ‘আম্ফোরা’। আম্ফোরা হলো রোমান সময় থেকে ব্যবহার হয়ে আসা এক ধরণের গুদামজাত করার পাত্র। ১৮০০ সাল হতে হতে @ এর নাম হয়ে গেলো ‘the commercial A”। এটি দিয়ে তখন বোঝানো হত ‘অ্যাট দ্য রেট অফ’। উদাহরণস্বরূপ, মনে করুন আপনার ১০ টি আপেল আছে, যা আপনি ১ টাকা দরে প্রতিটি বিক্রি করবেন। এ ব্যাপারটিকে সহজে বোঝাতে আপনাকে লিখতে হত এভাবে- 10 apples @ 1 taka. @এর ছবিটি নথি থেকে সংগৃহীত   চিহ্নের ব্যবহার দিনদিন বাড়তে থাকলেও একেবারে শুরুর দিকের টাইপরাইটার মেশিনে এর স্থান হয়নি। কিন্তু একটি সর্বজন সমর্থিত চিহ্ন হিসেবে প্রতিষ্টিত হবার পরে এ চিহ্ন টাইপরাইটারে সংযুক্ত করা হয় ১৮৮৯ সালে। ১৯৬৩ সাল নাগাদ এটি আন্তর্জাতিকভাবে পরিচিত ও গ্রহণযোগ্য একটি চিহ্ন হিসেবে স্থান ক...

২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষার নতুন রুটিন কখন প্রকাশ হবে! বিস্তারিত দেখে নিন এখুনি-

২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষার নতুন রুটিন কখন প্রকাশ হবেঃঃ- প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাস থেকে শিক্ষক -শিক্ষার্থীদের কে রক্ষা করতে ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। এপ্রিল এর প্রথম সপ্তাহে ২০২০ সালের এইচএসসি    পরিক্ষার নতুন সময়সূচী   জানানো হবে ,  শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্রে এ তথ্য জানা গিয়েছিল। তবে কবে নাগাদ এই নতুন সময়সূচী প্রকাশ হবে তার সম্ভাব্য তারিখ কেউ ই বলতে পারছেন না।  এদিকে পরীক্ষার্থীরাও রয়েছে টেনশনে। কখন তাদের পরীক্ষা শুরু হবে কখন তাদের রুটিন প্রকাশ হবে। করোনা ভাইরাসের পরিস্থিতির উপর ২০২০ সালের পরীক্ষা নির্ভর করবে কত তারিখে এই পরীক্ষা শুরু হবে।  তবে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মু. জিয়াউল হক সাংবাদিকদের বলেন, পরীক্ষা শুরুর বিষয় নিয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না। করোনা পরিস্থির ওপর সব কিছু নির্ভর করছে। তিনি বলেন, পরীক্ষার্থীদের উদ্বিগ্ন হবার কিছু নেই। হাতে ১৪ থেকে ১৫ দিন সময় রেখে নতুন রুটিন তৈরি করা হবে। এর আগের সময়সূচী অনুযায়ী,  ২০২০ সালের এইচএসসি পরীক্ষা  ১ এপ্রিল থেকে শুরু হওয়ার কথা ছিল । শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে পরীক্ষার সময়...

৩০ টি জনপ্রিয় লেখকের উপন্যাস || যাদের উপন্যাস পড়লে আপনাকে মুগ্ধ করবে।

৩০ টি জনপ্রিয় লেখকের উপন্যাস   ১. কালীপ্রসন্ন সিংহ- হুতোম পেঁচার নকশা ২. প্যারিচাঁদ মিত্র- আলালের ঘরের দুলাল আমার মতে, হুতোম পেঁচা বা আলাল তালিকায় এসেছে সাহিত্যের ইতিহাসের বিবেচনায়। আলাল ফর্মের দিক থেকে প্রি-উপন্যাস। আর হুতোম নকশা বা মিশ্র রচনা। বাংলা উপন্যাসের শুরু দুর্গেশনন্দিনী দিয়ে। ফলে ১ ও ২ বাদ যাওয়া উচিত। ৩. বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়- বিষবৃক্ষ, দুর্গেশনন্দিনী, কপালকুণ্ডলা, কৃষ্ণকান্তের উইল বঙ্কিমের উপন্যাস এখনও সুখপাঠ্য এবং সিরিয়াস রচনা। একটা যুগের চিত্র, সাহিত্যি মানসিকতা সেগুলো ধারণ করে। কাব্যগুণেও সেগুলো দারুণ। আমার মতে, বঙ্কিমবাবুর দুর্গেশনন্দিনী-কপালকুণ্ডলা-কৃষ্ণকান্তের উইলের চাইতে বিষবৃক্ষ অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। রোমাঞ্চের অবাধ প্রবাহ থেকে নেমে বিষবৃক্ষ কিছুটা বাস্তবধর্মী, ফলে অনেকটাই উপন্যাস। ৪. মীর মশাররফ হোসেন- বিষাদসিন্ধু বিষাদসিন্ধু কি উপন্যাস? বহুকাল বাঙালি মুসলমানের ঘরে ঘরে বিষাদসিন্ধু ধর্মগ্রন্থ হিসেবে পঠিত হয়েছে। এটি ধরনের দিক থেকে ইতিহাস। কিন্তু এর কাব্যভাব, কল্পনার অবাধপ্রবাহ ও কাহিনীর প্রতি এর ঝোঁক বিবেচনায় নিলে একে উপন্যাসই বেশি মনে হয়। ৫....

ALL IN ONE PARAGRAPH

 ALL IN ONE PARAGRAPH  PARAGRAPH OF ALL PROBLEM: Load shedding/ Traffic jam/ Hartal Day/ Terrorism/ Air-Water-Sound- Environment pollution/ Bribery/ Child labour/ Road-Street accidents/ Students politics/ Woman-Child torturing/ Conspiracy/ Acid throwing/ Extortion/ Flood/ Cheating/ Superstition/ Bad effect of smoking/ Campus violence/ Anarchy/ Smoking/ Drug addiction/ Dowry system/ Price hike/ Political crisis/ Corruption/ Cyclone/ Rumour/ Robbery/ Housing problem and also all kinds of problem related paragraph. .........has become a standard feature nowadays. Day by day it's getting out of control. it's added to the sufferings of individuals. it's an issue not just for individual persons but also for the full society. Our normal course of life is being greatly hampered by it. In fact, it's become a threat to the safety of individuals. All the time people face some unexpected problem. The indifference of the authority concerned is essentially accountable f...